Monday, May 6, 2013
Tuesday, April 24, 2012
চ্যালেঞ্জ::::: ফেসবুক ও ইমেইল হ্যাক করার এর চেয়ে সহজ আর কোনো উপায় হতে পারেনা
1:35 PM
Admin
No comments
সামুব্লগসহ আরও কয়েকটা ব্লগে দেখলাম অনেকেই জানতে চাচ্ছেন যে কিভাবে
ফেসবুকের আইডি পাসওয়ার্ড হ্যাক করা যায়। ফেসবুক হ্যাকের অনেকগুলো পদ্ধতি
আছে। এর মাঝে সবচেয়ে সহজ পদ্ধতিটি নিয়ে এখানে আলোচনা করব।
আপনাদের আজ ধাপে ধাপে শিখাবো কিভাবে আপনি ফেসবুক আইডি, ইমেইল আইডি এর পাসওয়ার্ড হ্যাক করবেন।
আশা করি পুরোটা সময় আমার সাথে থাকবেন।
ধাপ ১ ::::::
যার আইডি হ্যাক করবেন তাকে রাতে আপনার বাসায় দাওয়াত দেন। হেভী খাওয়াদাওয়ার আয়োজন রাখুন। বাসায় সিনিওর সিটিজেন রাখা যাবে না।
ধাপ ২:::::
রাতে খাওয়া শেষে ড্রিংকসের ব্যাবস্থা রাখবেন। সাধারন মানের না, কড়া কিছু রাখবেন।
তাকে পেগের পর পেগ খাওয়ায় যাবেন কিন্তু আপনি নিজে খাবেন না। নিজে খাওয়া ফাকি দিতে নিচের ছবির মত পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।
ধাপ ৩::::
যখন তার আর কন্ট্রল থাকবে না, তখন তাকে ভদ্রভাবে তার আইডি আর পাসওয়ার্ড জিজ্ঞেস করুন।
যদি ভদ্র কথায় কাজ না হয় তাহলে কিছু উত্তম মধ্যম দিন। ভয় নেই, পরে তার এগুলো কিছুই মনে থাকবেনা।
ধাপ ৪::::
পাসওয়ার্ড পাওয়ামাত্রই ফেসবুকে লগইন করে পাসওয়ার্ড আর সিকিউরিটি কোয়েশ্চেন চেঞ্জ করে দিবেন, পাশাপাশি ইমেইলের পাসওয়ার্ড, সিকিউরিটি চেঞ্জ করে দিবেন।
ব্যাস.... হয়ে গেলো ফেসবুক আইডি হ্যাক
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরনঃ
১. ফেসবুকের আইডি পাসওয়ার্ডের সাথে অবশ্যই ইমেইলের আইডি পাসওয়ার্ড জেনে নিবেন, নইলে কিন্তু একাউন্ট রিস্টোর করে ফেলবে।
২. অবশ্যই নিজে মাতাল হওয়া থেকে বিরত থাকবেন, নাহলে কিন্তু নিজেরটাই হারাতে পারেন।
হ্যাক হয়ে গেলে আমাকে ধন্যবাদ জানাতে ভুলবেন না যেনো....
আমরা যা শিখলাম:::
ফেসবুক, ইমেইল আইডি পাসওয়ার্ড হ্যাক কোনো সহজ ব্যাপার না। যেহারে মানুষজন লাফালাফি করে হ্যাক করার জন্যে, তাদের দেখে মনে হয় ঘরে বসে কোনো একটা সফটওয়ারে মেইল আইডি লিখে দিয়ে মনিটরের দিকে তাকায় থাকলে কিছুক্ষনের মাঝে আইডি পাসওয়ার্ড আপনার কাছে চলে আসবে। মোটেও তা না। এটা খুব কষ্টসাধ্য একটা কাজ। আপনার পিসিতে তার অথবা তার পিসিতে আপনার এক্সেস থাকতে হবে, ভার্চুয়াল/লাইভ এক্সেস। তাছাড়া ফেবুর সিকিউরিটিও আগের চেয়ে এখন অনেক ভালো। সো এসব চিন্তাভাবনা বাদ দেন।
আপনাদের আজ ধাপে ধাপে শিখাবো কিভাবে আপনি ফেসবুক আইডি, ইমেইল আইডি এর পাসওয়ার্ড হ্যাক করবেন।
আশা করি পুরোটা সময় আমার সাথে থাকবেন।
ধাপ ১ ::::::
যার আইডি হ্যাক করবেন তাকে রাতে আপনার বাসায় দাওয়াত দেন। হেভী খাওয়াদাওয়ার আয়োজন রাখুন। বাসায় সিনিওর সিটিজেন রাখা যাবে না।
ধাপ ২:::::
রাতে খাওয়া শেষে ড্রিংকসের ব্যাবস্থা রাখবেন। সাধারন মানের না, কড়া কিছু রাখবেন।
তাকে পেগের পর পেগ খাওয়ায় যাবেন কিন্তু আপনি নিজে খাবেন না। নিজে খাওয়া ফাকি দিতে নিচের ছবির মত পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।
ধাপ ৩::::
যখন তার আর কন্ট্রল থাকবে না, তখন তাকে ভদ্রভাবে তার আইডি আর পাসওয়ার্ড জিজ্ঞেস করুন।
যদি ভদ্র কথায় কাজ না হয় তাহলে কিছু উত্তম মধ্যম দিন। ভয় নেই, পরে তার এগুলো কিছুই মনে থাকবেনা।
ধাপ ৪::::
পাসওয়ার্ড পাওয়ামাত্রই ফেসবুকে লগইন করে পাসওয়ার্ড আর সিকিউরিটি কোয়েশ্চেন চেঞ্জ করে দিবেন, পাশাপাশি ইমেইলের পাসওয়ার্ড, সিকিউরিটি চেঞ্জ করে দিবেন।
ব্যাস.... হয়ে গেলো ফেসবুক আইডি হ্যাক
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরনঃ
১. ফেসবুকের আইডি পাসওয়ার্ডের সাথে অবশ্যই ইমেইলের আইডি পাসওয়ার্ড জেনে নিবেন, নইলে কিন্তু একাউন্ট রিস্টোর করে ফেলবে।
২. অবশ্যই নিজে মাতাল হওয়া থেকে বিরত থাকবেন, নাহলে কিন্তু নিজেরটাই হারাতে পারেন।
হ্যাক হয়ে গেলে আমাকে ধন্যবাদ জানাতে ভুলবেন না যেনো....
আমরা যা শিখলাম:::
ফেসবুক, ইমেইল আইডি পাসওয়ার্ড হ্যাক কোনো সহজ ব্যাপার না। যেহারে মানুষজন লাফালাফি করে হ্যাক করার জন্যে, তাদের দেখে মনে হয় ঘরে বসে কোনো একটা সফটওয়ারে মেইল আইডি লিখে দিয়ে মনিটরের দিকে তাকায় থাকলে কিছুক্ষনের মাঝে আইডি পাসওয়ার্ড আপনার কাছে চলে আসবে। মোটেও তা না। এটা খুব কষ্টসাধ্য একটা কাজ। আপনার পিসিতে তার অথবা তার পিসিতে আপনার এক্সেস থাকতে হবে, ভার্চুয়াল/লাইভ এক্সেস। তাছাড়া ফেবুর সিকিউরিটিও আগের চেয়ে এখন অনেক ভালো। সো এসব চিন্তাভাবনা বাদ দেন।
Posted in: জোকস,হাসির গল্প
Friday, January 27, 2012
ভালোবাসো?
11:33 AM
Admin
No comments
ভালোবাসো?
: হু তোমার তো খালি সন্দেহ
: না সন্দেহ না সিউর হই
: কেন তুমি কি সিউর না???
: হুহ.. তুমি তো সন্দেহে ফেলে দেও.. মাঝে মাঝে বল ভালবাসনা..
: সেটা তো রাগ উঠলে বলি ..
: মন থেকে বল নাতো ?
: মন কি বলে শুনবে ?
: হ্যাঁ শুনব
: কাছে আস ..
: আসলাম
: বুকে কান দিয়ে শুনো মন কি বলে..
.........ধুক ধুক ধুক.......
: ধুর খালি ধুক ধুক করে আর কিছু বলেনা তোমার মন..
: হুম্ম.. সেই ধুক ধুক এর ভাষা বুঝনা?? সেটা তোমার অস্তিত্ব প্রমান করছে.. যে দিন তুমি চলে যাবে সে দিন এই ধুক ধুক ও চলে যাবে..
: চুপ চুপ চুপ চুপ চুপ আর একটা কথাও না :(
: এখন সিউর হইস??
: বললাম না একদম চুপ..
: কাঁদছ কেন??
:চুপ!
: আচ্ছা বুকে মাথা রেখে কাঁদো ♥ ♥ ♥
: হু তোমার তো খালি সন্দেহ
: না সন্দেহ না সিউর হই
: কেন তুমি কি সিউর না???
: হুহ.. তুমি তো সন্দেহে ফেলে দেও.. মাঝে মাঝে বল ভালবাসনা..
: সেটা তো রাগ উঠলে বলি ..
: মন থেকে বল নাতো ?
: মন কি বলে শুনবে ?
: হ্যাঁ শুনব
: কাছে আস ..
: আসলাম
: বুকে কান দিয়ে শুনো মন কি বলে..
.........ধুক ধুক ধুক.......
: ধুর খালি ধুক ধুক করে আর কিছু বলেনা তোমার মন..
: হুম্ম.. সেই ধুক ধুক এর ভাষা বুঝনা?? সেটা তোমার অস্তিত্ব প্রমান করছে.. যে দিন তুমি চলে যাবে সে দিন এই ধুক ধুক ও চলে যাবে..
: চুপ চুপ চুপ চুপ চুপ আর একটা কথাও না :(
: এখন সিউর হইস??
: বললাম না একদম চুপ..
: কাঁদছ কেন??
:চুপ!
: আচ্ছা বুকে মাথা রেখে কাঁদো ♥ ♥ ♥
Posted in: আবেগের গল্প,আলাদা কিছু
আপনি কি বিয়ের জন্য পাত্রী খুজছেন? তাহলে জেনে নিন পাত্রী খোঁজের গাণিতিক সূত্র !
10:33 AM
Admin
No comments
সম্প্রতি জেনেভা স্কুল অব বিজনেসের গবেষকরা দাবি করেছেন, তারা আদর্শ পাত্রী খুঁজে বের করার গাণিতিক সূত্র উদ্ভাবন করেছেন। :) গবেষকদের মতে, আদর্শ গৃহিণী হতে হলে কনেকে বরের চেয়ে কমপক্ষে পাঁচ বছরের ছোটো হতে হবে। গবেষকদের মতে, আদর্শ গৃহিণী খুঁজে দীর্ঘস্থায়ী পারিবারিক জীবনযাপন করতে হলে বর-কনের বয়সের পার্থক্য হতে হবে কমপক্...ষে পাঁচ বছর এবং তারা একইরকম পারিবারিক সংস্কৃতি থেকে উঠে আসতে হবে এবং মেয়েকে ছেলের তুলনায় বেশি বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন হতে হবে। গবেষকরা জানিয়েছেন, আদর্শ পরিবার গঠনের উদাহরণ হিসেবে ডিউক অব এডিনবরা এবং রানীর কথাটি বলা যায়। এ ক্ষেত্রে ডিউক এবং রানীর বয়সের পার্থক্য প্রায় ৫ বছরের। গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে ইউরোপীয় গবেষণা সাময়িকী ‘অপারেশনাল রিসার্চ’-এ।
গবেষকরা আরও জানিয়েছেন, সুখী এবং দীর্ঘস্থায়ী দাম্পত্যে সামাজিকতার বিষয়গুলো গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পাত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে মেয়েদের শতকরা ১৭ ভাগ বেশি বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন হতে হবে এবং পড়াশোনার ক্ষেত্রে ছেলেদের চেয়ে কমপক্ষে একটি বেশি ডিগ্রিধারী হতে হবে। গবেষণায় দেখা গেছে ফর্সা মেয়েদের তুলনায় শ্যামলা, উজ্জ্বল শ্যামলা কিম্বা কালো রং এর মেয়েরা স্বামী ও তার পরিবারের সদস্যদের বেশী ভক্তি করে। গবেষণায় আরো দেখা গেছে স্বাস্থ্যবতী মেয়েরা শান্ত শিষ্ট ও ধর্য্যশীল হয় আর ক্ষীন স্বাস্থ্যের মেয়েরা খিটখিটে মেজাজের হয়।জানা গেছে, যে পাত্রীরা তুলনামূলক আলজেবরায় ভালো, তারা সাংসারিক দুঃখ সুখ শেয়ারিং এ ভালো, আর যারা পাটীগণিতে ভালো তারা কিছুটা স্বার্থান্বেষী ধরণের হয়। আর জিওমেট্রিতে ভালো যারা, তাদের লোভ বেশী থাকে। ;) আর, যাদের গলার স্বর চিকন থাকে, তারা বেশ লাজুক ধরণের হয়, সুরেলা কন্ঠের অধিকারীরা স্বাধীনচেতা, এবং অল্প কিছুদিনে একঘেয়েমীতে ভোগে, মোটা কন্ঠের অধিকারীরা কিছুটা রাগি এবং গম্ভীরভাবের হয়। অনেকাংশে তাদের মন ভালো হয়ে থাকে, অনেক সময় থাকে না। এছাড়াও, যেসব মেয়েরা খুব সামান্য কিছুতেই ভয় পায়, বা নোংরা দেখে খুব বেশী রিআ্যাক্ট করে এবং নাক সিঁটকায়, তাদের সাথে সম্পর্কের আগে বেশ ক’বার ভাববেন! কারণ তারা, বেশ আহ্লাদী এবং ডোমিনেটিং স্বভাবের হয়। যারা খুব বেশি খুতখুতে, কাপড় কেনার সময়, ইউনিকনেস এবং দামী হওয়া যা কিনা স্ট্যটাস সিম্বলের প্রতীক, তাদের ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যদের সাথে মানবে কিনা, ভালো করে একবার ভেবে দেখবেন এ সব নিয়ম মেনে বিয়ে করলে শতকরা ২০ ভাগ সংসার সাধারণের তুলনায় বেশিদিন টিকে থাকার সম্ভাবনা থাকে। তবে গবেষকরা জানিয়েছেন, বিয়ে বিষয়টি অনেকটাই টিম ওয়ার্ক এবং পারিবারিক ঐতিহ্যের বিষয়। তবে একজন আরেক জনের ওপর বেশি আধিপত্য দেখাতে গেলেই সর্বনাশ ঘটতে পারে।
Posted in: আলাদা কিছু
Sunday, January 15, 2012
অনলাইন ছেকা
10:25 AM
Admin
No comments
Facebook এ friendship হল নাম,ফারজানা
Request পেয়ে আমি আনন্দে আটখানা
ঝাক্কাস চেহারাটা, টানা টানা চোখ
Message তো পাঠালামই, সেই সাথে Poke
এই করে কেটে গেল দিন দশ-বারো
একদিন ফারজানা Onlineএ এলো
“Hi” দিয়ে করলাম chat start
ফারজানা মেয়েটা Damn Smart
সাথে সাথে রিপ্লে “Wassup Dude”
ঠাস করে ভাগ্যকে দিলাম Salute
“কিসে পড়, বাসা কই” চ্যাটিং শুরু
ভয় নেই আছে মোর Google গুরু
লাখো লাখো টিপস সেথা মেয়ে পটানোর
আমার তো নেই ভয় কথা ফুরানোর
কিছুক্ষন চ্যাট করে বলে “Dude byee”
“ক্লাস আছে সকালে ,যেতে হবে তাই”
“ok friend, good night কথা হবে কাল”
তার কথা ভেবে ভেবে হল যে সকাল
পরদিন চ্যাট হল ঘন্টা দু’য়েক
এই করে কেটে গেল সপ্তাখানেক
বহু কথা, বহু গানে দুটি মন কাছে
Facebook Friend এর চে আপন কে বা আছে ?
সাহসেতে একদিন বুক বেধে তাই
বললাম, ‘জান, তোমার Number টা চাই”
রেগে-মেগে একাকার হল ফারজানা
সেই সাথে শোনাল কথা দশখানা
ফ্রেন্ডদের কাছে শেষে উপদেশ চাই
বলে তারা Fake ID র অভাব তো নাই
“ধুর” বলে উপদেশ দিলাম উড়িয়ে
ফারজানা কি পারে দিতে মন গুড়িয়ে ?
গৃহকোণ, PC on দিলাম Sign in
সাদাকালো লাগে যা ছিলো যে রঙিন
Left Click ডানপাশে Pepole you may know
বুক ফেটে বের হল, “OH GOD, NOOOOOOO”
শত শত ID তে সেই মুখখানি
কখনো সে ফারজানা, কখনো রানী
সেই ছিলো মোর 1st online ছ্যাকা
পরেও খেয়েছি বহু, ফুরোবে না লেখা
Request পেয়ে আমি আনন্দে আটখানা
ঝাক্কাস চেহারাটা, টানা টানা চোখ
Message তো পাঠালামই, সেই সাথে Poke
এই করে কেটে গেল দিন দশ-বারো
একদিন ফারজানা Onlineএ এলো
“Hi” দিয়ে করলাম chat start
ফারজানা মেয়েটা Damn Smart
সাথে সাথে রিপ্লে “Wassup Dude”
ঠাস করে ভাগ্যকে দিলাম Salute
“কিসে পড়, বাসা কই” চ্যাটিং শুরু
ভয় নেই আছে মোর Google গুরু
লাখো লাখো টিপস সেথা মেয়ে পটানোর
আমার তো নেই ভয় কথা ফুরানোর
কিছুক্ষন চ্যাট করে বলে “Dude byee”
“ক্লাস আছে সকালে ,যেতে হবে তাই”
“ok friend, good night কথা হবে কাল”
তার কথা ভেবে ভেবে হল যে সকাল
পরদিন চ্যাট হল ঘন্টা দু’য়েক
এই করে কেটে গেল সপ্তাখানেক
বহু কথা, বহু গানে দুটি মন কাছে
Facebook Friend এর চে আপন কে বা আছে ?
সাহসেতে একদিন বুক বেধে তাই
বললাম, ‘জান, তোমার Number টা চাই”
রেগে-মেগে একাকার হল ফারজানা
সেই সাথে শোনাল কথা দশখানা
ফ্রেন্ডদের কাছে শেষে উপদেশ চাই
বলে তারা Fake ID র অভাব তো নাই
“ধুর” বলে উপদেশ দিলাম উড়িয়ে
ফারজানা কি পারে দিতে মন গুড়িয়ে ?
গৃহকোণ, PC on দিলাম Sign in
সাদাকালো লাগে যা ছিলো যে রঙিন
Left Click ডানপাশে Pepole you may know
বুক ফেটে বের হল, “OH GOD, NOOOOOOO”
শত শত ID তে সেই মুখখানি
কখনো সে ফারজানা, কখনো রানী
সেই ছিলো মোর 1st online ছ্যাকা
পরেও খেয়েছি বহু, ফুরোবে না লেখা
Posted in: হাসির কবিতা
Friday, January 13, 2012
BPL T20: নিলামে বাংলাদেশের ৮২ ক্রিকেটার
11:05 AM
Admin
No comments
BPL T20: নিলামে বাংলাদেশের ৮২ ক্রিকেটার: ছয়জন বাংলাদেশি ও ১৮ জন বিদেশি ক্রিকেটারকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে রেখে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নিলামের জন্য খেলোয়াড়দের তালিকা ঘোষণা করা হয়...
Thursday, January 5, 2012
Congratulations to 1st comilla city corporation mayor Monirul Haque Sakku
7:12 PM
Admin
2 comments
Posted in: comilla city corporation
Saturday, December 31, 2011
মোবাইল বৃত্তান্ত - ২ (রম্য)
4:45 PM
Admin
No comments
মোবাইলে লইয়া মাহবুব আলী এবং তাহার বন্ধুদের নানাবিধ কাহিনীর ২য় পর্ব।
মাহবুব আলীর আরেক বন্ধু শমশের। অতিশয় মেধাবী ছাত্র শমসের মোবাইল ক্রয় করিল এবং সবাই কে তাহার নাম্বার প্রদান করিল। তাহার অবশ্য কোন প্রকার নারীভীতি ছিল না ইয়াজের ন্যায়। ছিল নারীপ্রীতি। কিন্তুক হায় তাহার মোবাইলে তো কোন লাস্যময়ী তরুনির ফোন আসিল না।ফোন তো দুরের কথা একটা এস এম এস ও না। যদিও সে দাবী করিত লেডিস হোস্টেলে তার ব্যাপক জনপ্রিওতার কথা।আমরা অবশ্য কখনো তাহার কোন প্রমান পাইলাম না।
সেই শমশেরের মোবাইলেও একদিন গভীর রাতে ফোন আসিল, বলাই বাহুল্য কোন তরুনির নহে-----
শমসের ফোন ধরিতেই সুনিতে পাইলে, চাপা স্বরে কে যেন বলিতেছে,
"ওই কাল্লু,তোরে না কইসিলাম মাল পাইয়া ফোন দিতে?? দেস নাই ক্যা ??"
শমসের রং নাম্বার বলিয়া ফোন রাখিয়া দিল। কিছুক্ষন পর আবার ফোন, "কিরে কাল্লু?? ফোন কাইটটা দেস ক্যা?? কোন ঝামেলা ঝুমেলা হইসে নি??"
ধরিবাজ শমসের এর ঘুম ততক্ষনে টুটিয়া গিয়াছে এবং ঘিলু পুরাদমে কাজ করা শুরু করিয়াছে,বলিল," বস একটু মাইঙ্কা চিপার মধ্যে আসি পড়ে ফোন দেন।" বলিয়া লাইন কাটিয়া দিল।
পরদিন শমসের যখন মাহবুব আলীকে এই কাহিনী বলিল তখন মাহবুব আলী এবং বন্ধুবর্গ শমসের এর এই কথা "ফাপর মারিস না হালা " বলিয়া উড়াইয়া দিল।"
তারপরদিন বৈকালে শমশেরের রুমে সবাই যখন তাস পিটাইতে ব্যাস্ত ঠিক তখনই শমশেরের মোবাইল বাজিয়া উঠিল, শমসের তখন লাউড স্পিকার দিয়া সবাইকে তাহার কথোপকথন স্রবন করাইল।
কাল্লু বচ সেলামালিকুম :
আজকে তো বচ চালান নিয়া আইতাছি
আপনে থাইকেন বচ জায়গামত।
শমসের বলিল, তোর নামডা জানি কি??"
বলিল, "আরে বচ আপনে আমারে চিনেন নাই?? আমি মোসলেম, আপনের লগে বইয়া কত গাঞ্জা গুঞ্জা টানলাম।"
শমসের বলিল,"ও ও ও আইচ্চা তুই?? কিমুন আসস?? তগ না কাইল্কা আওনের কথা আসিল??"
বলিল," বচ কাইল্কা তো একটু পব্লেম আছিল। আপ্নেরে ফোন দিসিলাম। ফোন যায় নাই ।
শমসের বলিল, "আইচ্চা আইচ্চা বুজচ্চি। জায়গা মত আয়া ফোন দিস, সাবধানে থাকিস।"
লাইন কেটে দিল।
সবাই বেকুব বনিয়া গেলাম এবং শমসের কে বলিলাম, "তুই হালা বিপদে পরবি , কস না কেন রং নাম্বার?"
হে হে করিয়া শমশের এক গাল হাসিল। তাহার সাহস দেখিয়া আমরা বিস্মিত হইলাম।
রাত ১০ টার দিকে ফোন আসিল, "বচ আপনে কই?? আমরা তো আয়া পরছি ।একটু সমস্যা হয়া গেছে বচ।পুলিশ ঘুর ঘুর করতাছে আশে পাশে জলদি আহেন বচ।"
শমসের বলিল," আরে বেটা, এত ভয় পাছ ক্যা?? আমি তো আছি। তোরা থাক জায়গা মতো।"
২০ মিন পর আবার ফোন, " বচ পুলিশ তো বিল্ডিং এর ছাদে উঠতাসে কি করুম ?? চালান ফালায়া দিমু??
শমশের বলিল," মাতা মুতা নষ্ট অইয়া গেছে নি তগো?? এত টেকার চালান ফালায়া দিবি মানে?? টাইট হয়া বইয়া থাক। আমি বেবস্থা করতাছি।"
এই বলিয়া শমসের মোবাইল খানা বন্ধ করিয়া দিল।
পরদিন ফোন খুলিবার সাথে সাথে শমশেরের মোবাইলে ফোন আসিল,
তুই কাল্লু??
হ, আমি কাল্লু।।
শালার পুত তাইলে আমি কেডা???
তোর লিগা কাইল্কা আমার দুই ডা লোক পুলিশে ধরসে, সাথে ৫লাখ টাকার মাল
হারামজাদা তুই কই ???
ঠিকানা ক
তোর লাশ যদি আমি না ফালাইসি হারামজাদা
--------------------- ব্লা ব্লা ব্লা----------------
মোবাইল বনধ করিয়া শমসের মাহবুব আলীকে বলিল , ' চল দোস্ত সিম পালটাইয়া আসি
লিখেছেনঃ শুভ
গল্পটি সরাসরি ফেইসবুকে শেয়ার করুন এখানে
মাহবুব আলীর আরেক বন্ধু শমশের। অতিশয় মেধাবী ছাত্র শমসের মোবাইল ক্রয় করিল এবং সবাই কে তাহার নাম্বার প্রদান করিল। তাহার অবশ্য কোন প্রকার নারীভীতি ছিল না ইয়াজের ন্যায়। ছিল নারীপ্রীতি। কিন্তুক হায় তাহার মোবাইলে তো কোন লাস্যময়ী তরুনির ফোন আসিল না।ফোন তো দুরের কথা একটা এস এম এস ও না। যদিও সে দাবী করিত লেডিস হোস্টেলে তার ব্যাপক জনপ্রিওতার কথা।আমরা অবশ্য কখনো তাহার কোন প্রমান পাইলাম না।
সেই শমশেরের মোবাইলেও একদিন গভীর রাতে ফোন আসিল, বলাই বাহুল্য কোন তরুনির নহে-----
শমসের ফোন ধরিতেই সুনিতে পাইলে, চাপা স্বরে কে যেন বলিতেছে,
"ওই কাল্লু,তোরে না কইসিলাম মাল পাইয়া ফোন দিতে?? দেস নাই ক্যা ??"
শমসের রং নাম্বার বলিয়া ফোন রাখিয়া দিল। কিছুক্ষন পর আবার ফোন, "কিরে কাল্লু?? ফোন কাইটটা দেস ক্যা?? কোন ঝামেলা ঝুমেলা হইসে নি??"
ধরিবাজ শমসের এর ঘুম ততক্ষনে টুটিয়া গিয়াছে এবং ঘিলু পুরাদমে কাজ করা শুরু করিয়াছে,বলিল," বস একটু মাইঙ্কা চিপার মধ্যে আসি পড়ে ফোন দেন।" বলিয়া লাইন কাটিয়া দিল।
পরদিন শমসের যখন মাহবুব আলীকে এই কাহিনী বলিল তখন মাহবুব আলী এবং বন্ধুবর্গ শমসের এর এই কথা "ফাপর মারিস না হালা " বলিয়া উড়াইয়া দিল।"
তারপরদিন বৈকালে শমশেরের রুমে সবাই যখন তাস পিটাইতে ব্যাস্ত ঠিক তখনই শমশেরের মোবাইল বাজিয়া উঠিল, শমসের তখন লাউড স্পিকার দিয়া সবাইকে তাহার কথোপকথন স্রবন করাইল।
কাল্লু বচ সেলামালিকুম :
আজকে তো বচ চালান নিয়া আইতাছি
আপনে থাইকেন বচ জায়গামত।
শমসের বলিল, তোর নামডা জানি কি??"
বলিল, "আরে বচ আপনে আমারে চিনেন নাই?? আমি মোসলেম, আপনের লগে বইয়া কত গাঞ্জা গুঞ্জা টানলাম।"
শমসের বলিল,"ও ও ও আইচ্চা তুই?? কিমুন আসস?? তগ না কাইল্কা আওনের কথা আসিল??"
বলিল," বচ কাইল্কা তো একটু পব্লেম আছিল। আপ্নেরে ফোন দিসিলাম। ফোন যায় নাই ।
শমসের বলিল, "আইচ্চা আইচ্চা বুজচ্চি। জায়গা মত আয়া ফোন দিস, সাবধানে থাকিস।"
লাইন কেটে দিল।
সবাই বেকুব বনিয়া গেলাম এবং শমসের কে বলিলাম, "তুই হালা বিপদে পরবি , কস না কেন রং নাম্বার?"
হে হে করিয়া শমশের এক গাল হাসিল। তাহার সাহস দেখিয়া আমরা বিস্মিত হইলাম।
রাত ১০ টার দিকে ফোন আসিল, "বচ আপনে কই?? আমরা তো আয়া পরছি ।একটু সমস্যা হয়া গেছে বচ।পুলিশ ঘুর ঘুর করতাছে আশে পাশে জলদি আহেন বচ।"
শমসের বলিল," আরে বেটা, এত ভয় পাছ ক্যা?? আমি তো আছি। তোরা থাক জায়গা মতো।"
২০ মিন পর আবার ফোন, " বচ পুলিশ তো বিল্ডিং এর ছাদে উঠতাসে কি করুম ?? চালান ফালায়া দিমু??
শমশের বলিল," মাতা মুতা নষ্ট অইয়া গেছে নি তগো?? এত টেকার চালান ফালায়া দিবি মানে?? টাইট হয়া বইয়া থাক। আমি বেবস্থা করতাছি।"
এই বলিয়া শমসের মোবাইল খানা বন্ধ করিয়া দিল।
পরদিন ফোন খুলিবার সাথে সাথে শমশেরের মোবাইলে ফোন আসিল,
তুই কাল্লু??
হ, আমি কাল্লু।।
শালার পুত তাইলে আমি কেডা???
তোর লিগা কাইল্কা আমার দুই ডা লোক পুলিশে ধরসে, সাথে ৫লাখ টাকার মাল
হারামজাদা তুই কই ???
ঠিকানা ক
তোর লাশ যদি আমি না ফালাইসি হারামজাদা
--------------------- ব্লা ব্লা ব্লা----------------
মোবাইল বনধ করিয়া শমসের মাহবুব আলীকে বলিল , ' চল দোস্ত সিম পালটাইয়া আসি
লিখেছেনঃ শুভ
গল্পটি সরাসরি ফেইসবুকে শেয়ার করুন এখানে